অভ্যন্তরীণ বাজারে এবং আন্তর্জাতিক বাজারে গলদা চিংড়ি মাছের প্রচুর চাহিদা থাকায় এর চাষাবাদ অন্যান্য মাছ চাষের তুলনায় লাভজনক। দুই হাতে দুটি বাজারের ব্যাগে ২০ কেজি করে মোট ৪০ কেজি চিংড়ি নিয়ে বাজারে আড়তে গেলে প্রায় ৪০,০০০/- টাকা নিয়ে ঘরে ফেরা যায়।
অন্যদিকে ৪০,০০০/- টাকা বিক্রির উদ্দেশ্যে যদি কার্প মাছ বা পাঙ্গাস মাছ নিয়ে আড়তে যেতে হয় তাহলে একটি পিকআপ এ করে মাছ নিয়ে যেতে হবে। এক্ষেত্রে পিকআপ ভাড়া, মাছ ধরতে এবং লোড-আনলোড করতে অনেক বেশি লোকবল দরকার হয়।
চিংড়ি চাষে খাবার খুব কম লাগে, ফলে খাবার বাবদ খরচ অনেক কম হয়। অন্যদিকে বর্তমানে ৮-১০ টায় কেজি সাইজের চিংড়ি বাজারমূল্য প্রায় ৮০০-১০০০ টাকা কেজি। কাজেই বাংলাদেশের যে সকল অঞ্চলে গলদা চিংড়ির ভালো উৎপাদন হয়ে থাকে, সেসকল অঞ্চলে অন্য মাছের তুলনায় গলদা চিংড়ি চাষ করা লাভজনক।
চিংড়ি মাছ চাষ করার নিয়ম জেনে আসুন আমরা চিংড়ি চাষ করি।